Total page : 416
Edition : 4th
Exam Year :
বইটিতে জৈব রসায়নকে এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হয়েছে, যেন রসায়নের একজন নবীন শিক্ষার্থী একদম বেসিক লেভেল থেকে শুরু করে ধাপে ধাপে জৈব যৌগগুলোর পরিচিতি, সাধারণ ধর্ম, রাসায়নিক ধর্ম, প্রস্তুতির বিক্রিয়া চেনা শিখবে এবং বুঝতে পারবে।
📙 জৈব রসায়ন (৪র্থ সংস্করণ)
রসায়ন বিজ্ঞানের যে শাখায় হাইড্রোকার্বন ও তার জাতকসমূহের উৎস, প্রস্তুত প্রণালী, সংযুক্তি, ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মের পর্যালোচনা এবং তাদের ব্যবহার সম্বন্ধে আলোচনা করা হয় তাকে জৈব রসায়ন বলে।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছে এর অসামান্য অবদান। সাবান, রং, প্লাস্টিক, খাদ্যসামগ্রী, ইত্যাদি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি উৎপাদনের পাশাপাশি বিস্ফোরক, ঔষধ ও জ্বালানিরূপেও জৈব যৌগসমূহের ব্যবহার উল্লেখযোগ্য।
আমাদের দেশের মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের কাছে জৈব রসায়ন এক আতঙ্কের নাম। কিন্তু জৈব রসায়ন মোটেও ভয় পাওয়ার মতো কোনো বিষয় নয়; বরং শিক্ষার্থীদের মাঝে জৈব যৌগসমূহ নিয়ে ভালো লাগা তৈরি করা গেলে, তারা নিজেরাই বিক্রিয়াগুলো নিয়ে চিন্তা করতে পারবে এবং বিক্রিয়াগুলো নিয়ে খেলতে শিখবে।
আমরা এই বইটিতে জৈব রসায়নকে এমনভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি, যেন রসায়নের একজন নবীন শিক্ষার্থী একদম বেসিক লেভেল থেকে শুরু করে ধাপে ধাপে জৈব যৌগগুলোর পরিচিতি, সাধারণ ধর্ম, রাসায়নিক ধর্ম, প্রস্তুতির বিক্রিয়া চেনা শিখবে এবং বুঝতে পারবে।
এছাড়াও প্রায় প্রতিটি বিক্রিয়ার সাথে শিক্ষার্থীদের বিক্রিয়া কৌশল সম্পর্কে
ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এতে শিক্ষার্থী নিজেই জৈব রসায়নের বিক্রিয়াগুলো ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের যৌগ প্রস্তুত করতে পারবে।
আমরা আশা করি, এই বইটি শিক্ষার্থীদের মনে জৈব রসায়ন সম্পর্কে ভীতি দূর করবে। তাদের মাঝে জৈব রসায়নকে জানার আগ্রহ ও কৌতূহল জন্ম দিবে।
সর্বোপরি একটি বিজ্ঞান মনস্ক জাতি তৈরির লক্ষ্যে আমাদের শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করবে।
তাই আর দেরি না করে স্টক শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই সংগ্রহ করো তোমার কপিটি।
Login with your email & password
forgot Passowrd? Reset It
Nafis Ahmed
Posted on 30th Sep, 2023
আমি এইচ. এস. সি ২৫ ব্যাচ এর স্টুডেন্ট।। আমি নবম শ্রেণিতে থাকা অবস্থায় রয়েলের গাইড বই পড়া শুরু করেছিলাম। রয়েল এর বই পড়তে সাধারণত আমার কোচিং এর স্যার এবং বড় ভাইয়ারা বলেছিল। বড় ভাইয়ারাও রয়েলের বই পড়েছিল 🥰। আমি রয়েলের গাইড বইগুলো পড়ার সময় দেখতাম তারা প্রতিটি MCQ এর ব্যাখাও নিচে লিখে দিত। যেটা সাধারণ গাইড বই গুলোতে পাওয়া যেত না।। ব্যাখ্যা দেওয়ার ফলে আমার ঐ প্রশ্ন এবং উত্তর সম্পর্কে একটা ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ধারণা হয়ে যেত। বিশেষ করে গণিত, উচ্চতর গণিত গাইডের MCQ এর ব্যাখ্যা দেওয়ার ফলে আমার জন্য ঐ ম্যাথটা বোঝা সহজ হয়ে যেত।। তাছাড়া গণিতের অনেক শর্টকাট পদ্ধতি রয়েল গাইড এ দেওয়া ছিল, যেটা আমাকে স্কুল এবং এস.এস.সি পরীক্ষায় দ্রুত সময়ে ম্যাথ সলভ করতে সাহায্য করে ছিল। তাছাড়া রয়েল পদার্থ বিজ্ঞান গাইডে স্কেলার রাশি গুলো মনের রাখার জন্য শর্টকাট পদ্ধতি ছিল, একইভাবে রসায়ন গাইডেও মৌল গুলো মনে রাখার জন্য খুব সুন্দর কিছু কৌশল দেওয়া ছিল।। এভাবে অন্য সকল বই গুলোতেও একই ভাবে জটিল ও দুরহ টপিক গুলো সহজেই বুঝার অনেক বেসিক ও শর্টকাট পদ্ধতি দেওয়া ছিল।। রয়েলের সকল বইয়ের মধ্যে আমার জন্য সবচেয়ে হেল্পফুল বই ছিল জৈব রসায়ন বইটা। আমি প্রথম প্রথম জৈব রসায়ন বুঝতে পারতাম না। পরবর্তীতে আমার বন্ধুদের দেখতাম তারা রয়েলের জৈব রসায়ন বইটা পড়ত।। বইটা পড়ে তারা নাকি খুব ভালো ফলাফল পেয়েছে। তারপর আমিও বইটা কিনে পড়া শুরু করে দেখলাম আসলেই বইটা অনেক কার্যকরী। বইটাতে বিস্তারিত ভাবে সকল কিছু বলা হয়েছে। প্রচুর প্র্যাকটিস দেওয়া ছিল। জৈব রসায়ন বইটাতে বিক্রিয়া গুলো অসাধারণ ভালো ব্যাখ্যা করাছিল।। প্রতিটি হাইড্রোকার্বন নিয়ে একেকটি অধ্যায় করা ছিল ফলে যেটা প্রয়োজন ছিল সেটা সহজেই খুজে পাওয়া যেত।। যৌগ গুলোর উৎপত্তি, ব্যাবহার, বিক্রিয়া, উপকারি দিক - ক্ষতিকার দিক মোট কথা সকল কিছুই বিস্তারিত বলা ছিল, যেটা জৈব রসায়নে নতুন যেকোনো শিক্ষার্থী কে সহজেই জৈব যৌগের মতো জটিল বিষয়টি বুঝতে সাহায্য করবে।। সবশেষে এই বলব যে আমার বেসিক গঠন ও এস.এস.সি তে জিপিএ ৫.০০ পাওয়ার পিছনে রয়েল পাবলিকেশন্স এর বইগুলোর অসামান্য অবদান ছিল। Thank you very much The Royal Scientific Publication ❤️❤️
Md. Ashik Badhon
Posted on 16th Oct, 2023
রসায়ন বিদ্যার একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে হাইড্রোকার্বন এবং এর জাতকসমূহ। যা বরাবরই একজন শিক্ষার্থীর কাছে ভীতির সৃষ্টি করে। শিক্ষার্থীরা এই গুরুত্বপূর্ণ টপিক টি এড়িয়ে চলে। অতপর তারা পরবর্তীতে অনেকটা সমস্যার সম্মুখীন হয়, জৈব যৌগ সমন্ধে সাধারণ ধারণা না থাকার জন্য। এই ভীতি দূর করতে জৈব রসায়ন বইটিতে হাইড্রোকার্বন এবং এর জাতক সমূহকে নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বইটিতে অধ্যায় ভিত্তিক ভাবে জৈব যৌগগুলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে এবং পারস্পরিক রূপান্তর দেখানো হয়েছে। জৈব যৌগ সমূহের সাধারণ ধর্ম ও সমগোত্রীয় শ্রেনীর বিশদ বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে। বইটিতে হাইড্রোকার্বন প্রস্তুতি এবং বিক্রিয়ার বিক্রিয়া কৌশল চোখে পড়ার মতো। অধ্যায় শেষে দেয়া আছে Exercise, short question, thinking room যার মাধ্যমে শিক্ষার্থী উক্ত অধ্যায়টি আয়ত্ত করতে পারে। বইটির শেষের দিকে রয়েছে বিগত বছরের এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্রশ্ন বিশ্লেষণ। যা অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থী জৈব যৌগ তথা হাইড্রোকার্বন এবং এর জাতক সমূহকে সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে পারবে। Creative writings: Md. Ashik Badhon ©